কোভিড-১৯ মহামারির খলনায়ক নতুন করোনাভাইরাসকে দমাতে এখনো পর্যন্ত ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়নি। এখন পাবলিক প্লেসে গেলেই দেখা যায় অধিকাংশ মানুষের নাক-মুখ মাস্কে আবৃত। এই দৃশ্য আমাদেরকে একটা কথা মনে করিয়ে দেয়-
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে এই আবহে খুলে দেওয়া হয়েছে অফিস আদালত সহ সব কর্মক্ষেত্র। করোনা ঝুঁকি মাথায় নিয়েই অনেককে প্রতিদিন কর্মক্ষেত্র
করোনাভাইরাসের আতঙ্কে মানুষ। বাংলাদেশে করোনা রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আবার মরার ওপর খাঁড়ার ঘা হয়ে যোগ হয়েছে ডেঙ্গু। তাই যদি জ্বর এসেই যায় তাহলে কীভাবে বুঝবেন আপনার করোনা নাকি ডেঙ্গু?
কোভিড-১৯ মহামারির শুরু থেকে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পরামর্শ দিয়ে আসছেন, যেমন- পুষ্টিকর খাবার খাওয়া, নিয়মিত শরীরচর্চা করা ও প্রতিরাতে পর্যাপ্ত ঘুমানো। আমাদের শরীর রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য
মহামারি করোনা ভাইরাস বিস্তার রোধে শুরু থেকেই মাস্ক পরার ওপর জোর দিয়ে আসছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এখনও দিচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় ভাইরাসটি ঠেকাতে মাস্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে জানিয়েছেন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী
করোনার কারণে স্থবির বিশ্ব অর্থনীতি। বাদ যায়নি বাংলাদেশও। এমনই প্রেক্ষাপটে নতুন করে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিখাত নিয়ে। বর্তমান বাজারের প্রায় অর্ধেকই হারাতে পারে আইসিটিখাত। আর্থিকভাবে এই
এবারের ঈদ জীবনের অন্য ঈদগুলো থেকে আলাদা। নেই কেনাকাটার বাড়াবাড়ি, ছিল না ইফতার-সেহরি পার্টি। তার পরিবর্তে দেখা গেছে সাধ্যমতো সবাই চেষ্টা করেছেন অসহায় মানুষের পাশে দঁাড়াতে। মহামারি করোনার এই সময়ে
প্রতিদিন আধাঘণ্টা হাঁটার অভ্যাস করেছেন। সুস্থ থাকতে কিছু ব্যায়াম করতেই হবে। এতে করে আমাদের শরীর অ্যাক্টিভ থাকে। সহজেই মহামারি করোনা ভাইরাসও খুব সহজে কাবু করতে পারে না। কিন্তু সব এলাকায়
মাহে রমজানুল মোবারকের আজ ২৬ তারিখ। আজকের দিবাগত রাত বা রমজানের ২৭তম রাত সাধারণভাবে লাইলাতুল কদর বা কদরের রাত হিসেবে পরিচিত। আভিধানিকভাবে লাইলাতুল কদর অর্থ সম্মানের রাত। অত্যন্ত মহিমান্বিত একটি
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) মিম্বারে উঠলেন এবং বললেন—আমিন, আমিন, আমিন। বলা হলো, হে আল্লাহর রাসুল! আপনি মিম্বারে উঠছিলেন এবং বলছিলেন, আমিন, আমিন, আমিন। তিনি বললেন, নিশ্চয়ই জিবরাইল
আজ রমজানুল মোবারকের ২০ তারিখ। সিয়াম সাধনার মাসের আক্ষরিক অর্থেই দ্বিতীয় দশক পূর্ণ হচ্ছে আজ। কিন্তু আজকের দিনটির গুরুত্ব বহু গুণ বেড়েছে একটি ঐতিহাসিক কারণে। ইসলামের ইতিহাসে অত্যন্ত তাৎপর্যবহ একটি
নবীজী (সা.) সূর্যাস্তের পরপরই ইফতার করতে পছন্দ করতেন, ইফতারে বিলম্ব করতেন না। হযরত সাহল ইবনে সাদ (রা.) থেকে বর্ণিত রাসূল (সা.) বলেছেন, মানুষ ততদিন মঙ্গলের উপর থাকবে যতদিন ইফতার যথাসময়ে
