1. kaium.hrd@gmail.com : ময়মনসিংহের কাগজ প্রতিবেদক :
  2. my.mensingherkagoj@gmail.com : Editor :
  3. mymensingherkagoj@gmail.com : mkagoj :
  4. ne...ee@gmail.com : news :
  5. kaium.press@gmail.com : ময়মনসিংহের কাগজ প্রতিবেদক :
  6. saifulmytv@gmail.com : saiful :
  7. staff@gmm.com : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
August 17, 2025, 3:52 pm
শিরোনাম
ময়মনসিংহ জেলা ইউনিট কমান্ড-এর এডহক কমিটি গঠিত ময়মনসিংহে তিতাস গ্যাস ম্যানেজারের দুর্নীতির বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জের ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার ময়মনসিংহের গৌরীপুরে কৃষক কাজিমউদ্দিন হত্যা মামলায় একজনের দশ বছরের কারাদ- নির্যাতিতদের সমর্থনে আন্তর্জাতিক দিবসে ময়মনসিংহে মানববন্ধন ময়মনসিংহে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী র‌্যালি অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ময়মনসিংহে তিতাস গ্যাস কর্মকর্তার দুর্নীতির বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন এনসিসির পরিবর্তে ‘সাংবিধানিক, বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ কমিটি’, অধিকতর আলোচনায় ঐকমত্য কমিশন ময়মনসিংহে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

মা দিবসে বৃদ্ধার পাশে এএসপি শম্পা

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, মে ১১, ২০২০,
  • 253 Time View

প্রায় ৭০ বছরের এক বৃদ্ধাকে লাঠিতে ভর দিয়ে গুঁজো হয়ে হেঁটে যেতে দেখে গাড়ি থামিয়ে কাছে এলেন আরেক নারী। জানতে চাইলেন তার ব্যাপারে। এরপর পরম মমতায় কাছে টেনে নিয়ে পূরণ করলেন চাহিদা।

তিনি শম্পা রানী সাহা, সীতাকুণ্ড সার্কেলের এএসপি। আন্তর্জাতিক মা দিবসে রোববার (১০ মে) দুপুরে সীতাকুণ্ড উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পার্শ্ববর্তী নুনাছরা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশের পোশাক পরা একজন নারীকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বৃদ্ধা বলেন, ‘আমার ওষুধ নেই, খাবার নেই’। এ সময় হাতের প্রেসক্রিপশনটি দেখান তিনি।

এরপর এএসপি শম্পা রানী সাহা সেটি নিয়ে যান কাছের ফার্মেসিতে। একমাসের প্রয়োজনীয় সব ওষুধ ও নানা রকম খাবার কিনে দিলেন তাকে।

বৃদ্ধা তাকে জড়িয়ে ধরে বলেন, ‘চোখে ঠিকমতো দেখি না। চশমা লাগবে’। এ কথা শুনে এএসপি শম্পা বলেন, চশমা তো ডাক্তার দেখিয়ে কিনে দিতে হবে। পরবর্তীতে সে ব্যবস্থাও করার আশ্বাস দিলেন তিনি। অজান্তে পেছন থেকে এসব দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করেন সেখানে উপস্থিত এক যুবক।

একই সময়ে অসহায় আরো বেশ কয়েকজনের হাতে খাবার তুলে দেন এএসপি শম্পা রানী সাহা।

তিনি বলেন, ‘সবাই মা দিবস পালন করেন, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে অনেক মা তার সন্তানকে চোখেও দেখতে পান না। নইলে ৭০ বছর বয়সী একজন বৃদ্ধা ওষুধ ও খাবারের জন্য পথে পথে ঘুরবে কেন? তিনি তো ঘর থেকেই বের হবার কথা না’।

তিনি বলেন, ‘বৃদ্ধা হাঁটতে পারছিলেন না। ভালোভাবে কথাও বলতে পারেন না। তখন যা করা দরকার ছিলো বলে মনে করেছি শুধু তাই করেছি। তার একটা চশমা কেনার বায়না ছিল। ডাক্তার দেখানো ছাড়া তো সেটি দেওয়া সম্ভব না। চেষ্টা করবো আবারো এই মায়ের সঙ্গে দেখা করে ছোট কাজটুকু করে দিতে’।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024