1. kaium.hrd@gmail.com : ময়মনসিংহের কাগজ প্রতিবেদক :
  2. my.mensingherkagoj@gmail.com : Editor :
  3. mymensingherkagoj@gmail.com : mkagoj :
  4. ne...ee@gmail.com : news :
  5. kaium.press@gmail.com : ময়মনসিংহের কাগজ প্রতিবেদক :
  6. saifulmytv@gmail.com : saiful :
  7. staff@gmm.com : স্টাফ রিপোর্টার : স্টাফ রিপোর্টার
August 15, 2025, 6:58 pm
শিরোনাম
ময়মনসিংহ জেলা আইনিট কমান্ড-এর এডহক কমিটি গঠিত ময়মনসিংহে তিতাস গ্যাস ম্যানেজারের দুর্নীতির বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জের ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার ময়মনসিংহের গৌরীপুরে কৃষক কাজিমউদ্দিন হত্যা মামলায় একজনের দশ বছরের কারাদ- নির্যাতিতদের সমর্থনে আন্তর্জাতিক দিবসে ময়মনসিংহে মানববন্ধন ময়মনসিংহে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী র‌্যালি অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ময়মনসিংহে তিতাস গ্যাস কর্মকর্তার দুর্নীতির বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন এনসিসির পরিবর্তে ‘সাংবিধানিক, বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ কমিটি’, অধিকতর আলোচনায় ঐকমত্য কমিশন ময়মনসিংহে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

৩৯ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে পদোন্নতিসহ আনুসঙ্গিক সুবিধা দিতে হাইকোর্টের রায়

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, নভেম্বর ১, ২০২০,
  • 898 Time View

প্রশাসন ক্যাডারের পদোন্নতি বঞ্চিত ৩৯ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে প্রাপ্যতা অনুসারে পদোন্নতিসহ আনুসঙ্গিক সুবিধা দিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়ে রায় ঘোষণা করেছে হাইকোর্ট।  বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ এ রায় দেয়।

২০০১ থেকে ২০০৩ সালের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে পদোন্নতি বঞ্চিত হওয়া এই ৩৯ কর্মকর্তার করা আলাদা তিনটি রিটে ইতোপূর্বে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে রোববার ১ নভেম্বর এ রায় দেয় আদালত।

রায়ে বলা হয়েছে, ১৯৯৮ সালের ‘উপ-সচিব, যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদোন্নতি/ নিয়োগের নীতিমালা’ অনুযায়ী অবসরে যাওয়া এসব যুগ্ম সচিব ও উপ-সচিব প্রাপ্যতা অনুসারে পদোন্নতিসহ আনুসঙ্গিক সুবিধা ও পদমর্যাদা পাবেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী রেজা-ই-রাব্বী খন্দকার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।

রিটের পক্ষে আইনজীবী সাংবাদিকদের বলেন, রিট পিটিশনার এই ৩৯ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। এদের নিয়োগ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। তাদের পদোন্নতির জন্য ১৯৯৮ সালে একটি নীতিমালা করে সরকার। এরপর ১৯৯৯ সালে সরকার জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে একটি পদোন্নতির তালিকা করে। পরবর্তীতে তাদের কেউ কেউ পদোন্নতিও পান। ১৯৯৮ সালের নীতিমালার আলোকে পদোন্নতি পেয়ে তাদের কেউ কেউ যুগ্ম সচিব পর্যন্ত হয়েছেন।

২০০২ সালে নতুন মানদন্ড করে `বিধিমালা’ প্রণয়ন করা হয়। এর মধ্যে ২০১১ সালে এ সংক্রান্ত অন্য একটি মামলা আপিল বিভাগ পর্যন্ত যায়। সে মামলায় রায়ে আপিল বিভাগ ২০০২ সালের বিধিমালা ‘মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে’ কার্যকর হবে না বলে আদেশ দেন। আর ২০০২ সালের বিধিমালা অনুযায়ী যাদের পদোন্নতি বঞ্চিত করে কনিষ্ঠদের পদোন্নতি দেয়া হয়েছে, সেসব কনিষ্ঠদের পদোন্নতি পাওয়ার তারিখ থেকে বঞ্চিতরা প্রাপ্যতা অনুযায়ী ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি পাবেন। পদোন্নতি বঞ্চিত না হলে ৩৯ মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে ৩৭ জন সচিব, একজন অতিরিক্ত সচিব ও একজন যুগ্ম সচিব হতেন বলে জানান তাদের আইনজীবী।

২০০২ সালের `উপ-সচিব, যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদোন্নতি/ নিয়োগের নীতিমালা’ প্রণয়নের পর জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে ১২ উপ-সচিব এবং ২৭ জন যুগ্ম সচিবকে (তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা) পদোন্নতি বঞ্চিত করে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার।

পদোন্নতি বঞ্চিত হয়ে ২০০২ সালের ওই বিধিমালা চ্যালেঞ্জ করে যুগ্ম সচিব মো. সাইফুজ্জামান, মো. আমিরুল ইসলাম ও উপ-সচিব মো. খলিলুর রহমান ২০১৩ সালে আলাদা রিট আবেদন করেন। রিটে ২০০২ সালের `উপ-সচিব, যুগ্ম সচিব, অতিরিক্ত সচিব ও সচিব পদে পদোন্নতি/ নিয়োগের বিধিমালা’ চ্যালেঞ্জ করা হয়। রিটে ২০১৩ সালের ১২ নভেম্বর রুল জারি করে। সাত বছর পর আজ রায় পেল সংক্ষুব্ধরা। রুল যথাযথ (এ্যাবসিলিট) ঘোষণা করে এই রায় দেয় উচ্চ আদালত।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024