ময়মনসিংহে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সভায় ডা. জাহিদ
কাগজ প্রতিবেদক
বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, আওয়ামী লীগকে রাজনীতি করতে হলে এই বাংলাদেশের মানুষের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। যদি মানুষ ক্ষমা করে তাহলে তারা রাজনীতি করতে পারবে। কোনো অবস্থাতেই এ দেশে স্বৈরাচারের পূণর্বাসন হবে না। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গতকাল রোববার বিকেলে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজের শহীদ জিয়াউর রহমান অডিটোরিয়ামে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, লুন্ঠনকারী, জবরদখলকারীসহ প্রত্যেকটা গুম-খুনের বিচার বাংলার মাটিতে হতে হবে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যে উত্থান হয়েছে, তার জন্য স্বৈরাচার আওয়ামী লীগই দায়ী। সেই স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও স্বৈরাচারের দোসররা দেশের বিভিন্ন জায়গায় শক্ত অবস্থানে রয়েছে। তাদের কাছে অনেক অবৈধ অস্ত্র আছে। ওদেরকে গ্রেফতার করে বিচার করার দাবিও জানান তিনি।
সম্মিলিত পেশাজীবি পরিষদ ময়মনসিংহ বিভাগের আহবায়ক কৃষিবিদ প্রফেসর ড. মো. শাহজাহানের সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব ডা. মোহাম্মদ আলীর সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ কে ফজলুল হক ভুইয়া, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. জি কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, মহানগর বিএনপির আহবায়ক অধ্যাপক এ কে এম শফিকুৃল ইসলাম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. মাহবুবুর রহমান লিটন, সাবেক এমপি শাহ নুরুল কবির শাহীন, বিএমএ’র সাবেক সভাপতি ডা. এ কে এম মুসা শাহীন, জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরামের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট নুরুল হক, বাকৃবি শিক্ষক অধ্যাপক ড. এ কে এম আজাদ, ডা. খায়রুল ইসলাম, পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল আজিজ টুটুল, শিক্ষক সমিতির সভাপতি শেখ আমজাদ আলী, বাকৃবি শিক্ষক নেতা প্রফেসর ড. রফিকুল ইসলাম, শেখ ইউসুব লিটন, অ্যাডভোকেট মাসুদ তানভীর তান্না প্রমূখ।